রঙ্গিল বাড়ইয়া ! কলেতে সৃজিলায় ঘর পবন কাষ্ঠের থুম দিয়া।
অরবায় না ছিরাদিয়া প্রভু নিরঞ্জন পরম যতনে ঘর করিলায় সৃজন।
ঘরের দুয়ারে দশ আচানক কল যোগাসনে বসিয়াছে দুয়ারী সকল।
প্রেমে বান্ধিল ঘর পবনের ধ্বনি মিরতিঙ্গা বাসের রূয়া উলুয়ে তার ছানি।
পবনেতে ঘুরে কর শব্দ হয় ধ্বনি কি সন্ধানে চলে ঘর পুতুলা মেদিনী।
ঘরের মধ্যে দুই দীপ দুয়ারেতে জ্বলে পবনেতে ভর করিয়া মেদিনীতে চলে।
ঘরের মধ্যেতে যার অতি মনোহর অষ্টশ চল্লিশ তাতে কুঠুরি সুন্দর।
অপূর্ব কাহিনী ঘর অপূর্ব্ব লীলা ভুজঙ্গিনী দুয়ারেতে ঘরে চিকন কালা।
যোগাসনে যোগ সাধনে যে করে ধিয়ান সর্পের মস্তকে মারে করিয়া নিশান।
জিকিরের শব্দ শুনি ভুজঙ্গ দুর্জ্জন পন্থ ছাড়ি পলাইবে করিয়া গর্জ্জন।
দুয়ারে বসিয়া তপ করে যেই জন সেই সে হইবে যোগী যোগের সাধন।
যোগিয়া আসনে বসে যে হয় সুজন শুদ্ধভাবে জিকির জালি করয়ে স্থাপন।
ঘরে বসিয়া রূপ হেরিবে যখন নিকুঞ্জে হইবে তার প্রিয়ার দরশন।
শিতালং ফকিরে কহে শ্যামেরে কালিয়া প্রকাশিত কর ঘর দরশন দিয়া।