এই যে নাগরী আরাধিল হরি
নিশ্চয় কহিলুঁ তোরে।
প্রাণের গোবিন্দ পাইয়া আনন্দ
সঙ্গতি লইল যারে।।
আমা সভাকারে পরিহরি দূরে
তারে লৈয়া সঙ্গোপনে।
মদন-বিলাস করে পরকাশ
বুঝিলাম অনুমানে।।
রমণী-রমণ দুহুঁ-পদ-চিহ্ন
পড়িয়া আছয়ে পথে।
শফরী পতাকা ধ্বজ ঊর্দ্ধ-রেখা
বজর অঙ্কুশ তাতে।।
আমরা গোপিনী সভে ভাগি হীনী
ভাগ্যবতী এই নারী।
শশি কহে সতি বরজ-যুবতি
তারে অনুকূল হরি।।