কিবা সে দোঁহার রূপ।
কিশোর-কিশোরী রস পসারই
সরস রূপের কূপ।।ধ্রু।।
অরুণ-কিরণে মলিন ইন্দু
কুমুদ মুদিত লাজে।
চান্দের ভরমে চকোর মাতল
ইন্দীবর হাসে মাঝে।।
চান্দের উপরে চান্দ পেখলুঁ
ইন্দুর উপরে শশী।
প্রেমের আবেশে পিয়ে রসসুধা
খঞ্জনযুগল পশি।।
যমুনাতরঙ্গে অরুণ উদয়
তারার পসার তথা।
অরুণ ঝাঁপিয়া তিমির রহল
কিয়ে অদভুত কথা।।
কনকলতার সুমেরুশিখর
ঘনের জনম তায়।
ঘনের লতায় মুকতা ফলিল
কেবা পরতীত যায়।
সে রাধামাধব রসের বৈভব
কহিত শকতি কায়।
রসের পাথারে না জানে সাঁতার
ডুবল শেখর রায়।।