ঠাকুর বৈষ্ণব পদ অবনীর সম্পদ
শুন ভাই হঞা একমন।
আশ্রয় হইঞা সেবে তারে কৃষ্ণ ভক্তি লভে
আর সব মরে অকারণ।।
বৈষ্ণবের চরণ রেণু ভূষণ করিয়া তনু
আর নাহি ভূষণের অন্ত।
বৈষ্ণব চরণ জল কৃষ্ণ ভক্তি দিতে বল
আজ নাহি কেহো বলবন্ত।।
তীর্থজল ত্রিভুবনে লিখিয়াছে পুরাণে
সে সকল ভক্তি প্রবঞ্চন ।
বৈষ্ণবের পাদোদক শমন ঠেলিতে সব
যাতে ভক্তি বাঞ্ছিত পূরণ।।
বৈষ্ণবের অধরামৃত তাতে রহু মোর চিত
ভরসা মোর বৈষ্ণব-চরণে।
নরোত্তম দাসে কয় মনে বড় পাঞা ভয়
তনুমন সুপিনুঁ চরণে ।।