নীলাচল হৈতে শচীরে দেখিতে
আইসে জগদানন্দ।
রহি কথো দূরে দেখে নদীয়ারে
গোকুলপুরের ছন্দ।।
ভাবয়ে পণ্ডিত রায়।
পাই কি না পাই শচীরে দেখিতে
এই অনুমানে যায়।।
তরুলতা যত দেখে শত শত
অকালে খসিছে পাতা।
রবির কিরণ না হয় স্ফুরণ
মেঘগণ দেখে রাতা।।
ডালে বসে পাখী মুদি দুটি আঁখি
ফল জল তেয়াগিয়া।
কান্দয়ে ফুকরি ডুকরি ডুকরি
গোরাচাঁদ নাম লৈয়া।।
ধেনু যূথে যূথে দাঁড়াইয়া পথে
কারো মুখে নাহি রা।
মাধবী দাসের ঠাকুর পণ্ডিত
পড়িল আছাড়ি গা।।