চলিল নদীয়ার লোক গৌরাঙ্গ দেখিতে।
আগ শচী আর সবে চলিলা পশ্চাতে।।
হা গৌরাঙ্গ হা গৌরাঙ্গ সবাকার মুখে।
নয়নে গলয়ে ধারা হিয়া ফাটে দুখে।
গৌরাঙ্গ বিহনে ছিল জীয়ন্তে মরিয়া।
নিতাই বচনে যেন উঠিল বাঁচিয়া।।
হেরিতে গৌরাঙ্গ মুখ মনে অভিলাষ।
শান্তিপুর ধার সবে হৈয়া ঊর্দ্ধ্বশ্বাস।।
হইল পুরুষশূন্য নদীয়ানগরী।
সবাকার পাছে পাছে চলিল মুরারি।।