বাঁশী বাজানো জান না।
অসময়ে বাজাও বাঁশী পরাণ মানে না।।
যখন আমি বৈসা থাকি গুরুজনার মাঝে।
নাম ধৈরা বাজাও বাঁশী আমি মৈরি লাজে।।
ওপার হৈতে বাজাও বাঁশী এপার হইতে শুনি।
বিরহিণী নারী আমি হে সাঁতার নাহি জানি।।
যে ঝাড়ের বাঁশী সে ঝাড়ের লাগি পাঁও।
ডালে মূলে উপাড়িয়া সাগরে ভাসাঁও।।
চাঁদ কাজী বলে বাঁশী শুনে ঝুরে মরি।
জীমু না জীমু না আমি না দেখিলে হরি।।