মনে লয়, বৈরাগী হয়ে বিদেশেতে যাই।
ওয়রে কালার নামটি কণ্ঠে দিয়া ভিক্ষা মাগি খাই।।
আর পাঞ্চ ছিয়ায় চিঁড়া কুটে তীর্থে লইয়া যাইত।
ওয়রে, বৈরাগীয়ে করে ফালাফালি বৈষ্টবনী খইয়া যাইত।
আর যাও যাও প্রাণের বৈরাগী ও তুমি তীর্থে চলিয়া যাও।।
ওয়রে আর নি আসিয়া তুমি বৈষ্টবনীর লাগল পাও রে।।
আর ‘বৈরাগী বৈরাগী’ বইলে বৈষ্টনীয়ে ডাকে।
ওয়রে, আমারে ছাড়িয়া যারায় তোমার বিধরতার ফাঁকে রে।।
আর আখ্‌ড়া ভাঙ্‌ব, বৈরাগী যাইব বৈষ্টবনী রইবা চাইয়া।
ওয়রে, আর নি খাইতায় পসাদ বৈরাগীরে লইয়া।।
আর সৈয়দে শা’ বাউল কইনি ভুটাঙ্গী টিলায় বইয়া।
ওয়রে, এই গীতি রুচিলাম আমি আন্ধইর ঘরে বইয়া।।