“রাণি, তুমার ভাগ্যের নাহি সীমা।
এমত ছায়াল আসি তব গৃহে পরকাশি
দিতে নাহি জাহা[ র উপমা] ।।
* * মানুস নহে জানিবে সে সুহৃদয়ে
দেবের দেবতা এই জনা।
গোলোক-বৈভব তেজি গোপের কুলেতে
* * * নিয়া দেহ সনা।।
দেখিল সকল চিহ্ন দেখি চিহ্ন ভিন্ন ভিন্ন
সকল লক্ষণ দেব-শক্তি ।
* * * * * * * * * *
* * * * * * ।।
তোমার * * * * ভক্তি গঙ্গাজল
তথির কারণ হেন পুত্র।
তোমা সম ভাগ্যবতী সংসারে নাহিক কতি
কহি নহে এই * * ।।
* * রূদ্র জত দেবা জাহার চরণ-সেবা
দেবের গোচর নহে জেহ।
সে জন তোমার ঘরে আনন্দে বেহার [করে]
* * সম্পদ জান এহ।।”
জোগির বচন শুনি হরসিত নন্দরাণী
কহেন জোগিরে কর জোড়ি।
“দেখ দেখি দুটি * * * তেক ধরে
এ কথা কহিবে মোরে দড়ি।।”
শুনি তবে যুগিবরে ছাআলের করে ধরে
পাইল লক্ষ তেজ * *।
* * শ চক্র দশ ধ্বজ পদ্ম রথ শেষ
মৎস্য * জম্বুফল তায়।
পুট্‌ট রেখ ঊর্দ্ধরেখা কি তার ক[হিব কথা]
* * দাস কিছুই সুধায়।।