শ্রীশ্রীভৈরবচন্দ্র গোস্বামীর সূচক-কীর্ত্তন

(বৈশাখী কৃষ্ণাদশমী)

‘‘শ্রীগুরু-প্রেমানন্দে নিতাই গৌর হরিবোল’’
‘‘ভজ নিতাই গৌর রাধে শ্যাম।
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।

যখন গৌর নিত্যানন্দ, অদ্বৈতাদি-ভক্তবৃন্দ
নদীয়া-নগরে অবতার।
তখনে না হৈল জন্ম, এবে দেহে কিবা কর্ম্ম,
মিছা মাত্র বহি ফিরি ভার।।’’

হা,–‘‘শ্রীগৌরাঙ্গের সহচর,’’ ইত্যাদি মহাজনী আক্ষেপ-কীর্ত্তন।

ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে

ওরে রে নিলাজ পরাণ—ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে
অহৈতুকী-কৃপা সঙরি’—ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে
‘অহৈতুকী-কৃপা সঙরি’—
অদোষ-দরশী শ্রীগুরুদেবের—অহৈতুকী-কৃপা সঙরি’

ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে
হা শ্রীগুরুদেব
মনোবাঞ্ছা পূরণ কৈলে
সকল-আশা পূরণ কৈলে

জগদ্‌গুরু নিত্যানন্দ—সকল-আশা পূরণ কৈলে
শ্রীগুরুরূপে দেখা দিয়ে—সকল-আশা পূরণ কৈলে
‘শ্রীগুরুরূপে দেখা দিয়ে’—
‘জগদ্বন্ধু ভৈরব রাধারমণ—শ্রীগুরুরূপে দেখা দিয়ে
জগদ্বন্ধু ভৈরব রাধারমণ—
প্রাণবন্ধু পিতা দাদা হয়ে—জগদ্বন্ধু ভৈরব রাধারমণ

সকল-আশা পূরণ কৈলে
এই কৃপা কর হে

যদি,–অঙ্গীকার করেছ—এই কৃপা কর হে
‘যদি,–অঙ্গীকার করেছ’—
নিজগুণে দেখা দিয়ে—যদি,–অঙ্গীকার করেছ

এই কৃপা কর হে
যেন,–নাম গান করতে পারি

অভিমান গৌরব শূন্য হয়ে—যেন,–নাম গান করতে পারি

যেন,–কলঙ্ক রটে না

আমা হতে নামে—যেন,–কলঙ্ক রটে না

যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি

তোমাদের কৃপা সঙরি’—যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি
পাগলের চরণ হৃদে ধরি’—যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি
তাঁর,–কৃপাদত্ত-নামাবলী—যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি

যারে দেখি তারে বলি

‘‘ভজ নিতাই গৌর রাধে শ্যাম।
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।’’
গৌরহরি-বোল, হরিবোল, হরিবোল, হরিবোল।।
‘‘শ্রীগুরু-প্রেমানন্দে নিতাই-গৌর-হরিবোল।।’’



অভিসার আক্ষেপানুরাগ কুঞ্জভঙ্গ খণ্ডিতা গীতগোবিন্দ গোষ্ঠলীলা দানলীলা দূতী ধেনুবৎস শিশুহরণ নৌকাখন্ড পূর্বরাগ বংশীখণ্ড বিপরীত বিলাস বিরহ বৃন্দাবনখন্ড ব্রজবুলি বড়াই বড়াই-বচন--শ্রীরাধার প্রতি মাথুর মাধবের প্রতি দূতী মান মানভঞ্জন মিলন রাধাকৃষ্ণসম্পর্ক হীন পরকীয়া প্রেমের পদ রাধা বিরহ রাধিকার মান লখিমাদেবি শিবসিংহ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন শ্রীকৃষ্ণের উক্তি শ্রীকৃষ্ণের পূর্বরাগ শ্রীকৃষ্ণের মান শ্রীকৃষ্ণের স্বয়ংদৌত্য শ্রীগুরু-কৃপার দান শ্রীরাধা ও বড়াইয়ের উক্তি-প্রত্যুক্তি শ্রীরাধার উক্তি শ্রীরাধার প্রতি শ্রীরাধার প্রতি দূতী শ্রীরাধার রূপবর্ণনা শ্রীরাধিকার পূর্বরাগ শ্রীরাধিকার প্রেমোচ্ছ্বাস সখীতত্ত্ব সখীর উক্তি সামোদ-দামোদরঃ হর-গৌরী বিষয়ক পদ