(বৈশাখী কৃষ্ণাদশমী)
‘‘শ্রীগুরু-প্রেমানন্দে নিতাই গৌর হরিবোল’’
‘‘ভজ নিতাই গৌর রাধে শ্যাম।
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।
‘‘ভজ নিতাই গৌর রাধে শ্যাম।
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।
যখন গৌর নিত্যানন্দ, অদ্বৈতাদি-ভক্তবৃন্দ
নদীয়া-নগরে অবতার।
তখনে না হৈল জন্ম, এবে দেহে কিবা কর্ম্ম,
মিছা মাত্র বহি ফিরি ভার।।’’
নদীয়া-নগরে অবতার।
তখনে না হৈল জন্ম, এবে দেহে কিবা কর্ম্ম,
মিছা মাত্র বহি ফিরি ভার।।’’
হা,–‘‘শ্রীগৌরাঙ্গের সহচর,’’ ইত্যাদি মহাজনী আক্ষেপ-কীর্ত্তন।
ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে
ওরে রে নিলাজ পরাণ—ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে
অহৈতুকী-কৃপা সঙরি’—ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে
‘অহৈতুকী-কৃপা সঙরি’—
অদোষ-দরশী শ্রীগুরুদেবের—অহৈতুকী-কৃপা সঙরি’
ব্যাকুল হয়ে কাঁদ রে
হা শ্রীগুরুদেব
মনোবাঞ্ছা পূরণ কৈলে
সকল-আশা পূরণ কৈলে
হা শ্রীগুরুদেব
মনোবাঞ্ছা পূরণ কৈলে
সকল-আশা পূরণ কৈলে
জগদ্গুরু নিত্যানন্দ—সকল-আশা পূরণ কৈলে
শ্রীগুরুরূপে দেখা দিয়ে—সকল-আশা পূরণ কৈলে
‘শ্রীগুরুরূপে দেখা দিয়ে’—
‘জগদ্বন্ধু ভৈরব রাধারমণ—শ্রীগুরুরূপে দেখা দিয়ে
জগদ্বন্ধু ভৈরব রাধারমণ—
প্রাণবন্ধু পিতা দাদা হয়ে—জগদ্বন্ধু ভৈরব রাধারমণ
সকল-আশা পূরণ কৈলে
এই কৃপা কর হে
এই কৃপা কর হে
যদি,–অঙ্গীকার করেছ—এই কৃপা কর হে
‘যদি,–অঙ্গীকার করেছ’—
নিজগুণে দেখা দিয়ে—যদি,–অঙ্গীকার করেছ
এই কৃপা কর হে
যেন,–নাম গান করতে পারি
যেন,–নাম গান করতে পারি
অভিমান গৌরব শূন্য হয়ে—যেন,–নাম গান করতে পারি
যেন,–কলঙ্ক রটে না
আমা হতে নামে—যেন,–কলঙ্ক রটে না
যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি
তোমাদের কৃপা সঙরি’—যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি
পাগলের চরণ হৃদে ধরি’—যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি
তাঁর,–কৃপাদত্ত-নামাবলী—যেন,–পাগল হয়ে গাইতে পারি
যারে দেখি তারে বলি
‘‘ভজ নিতাই গৌর রাধে শ্যাম।
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।’’
গৌরহরি-বোল, হরিবোল, হরিবোল, হরিবোল।।
‘‘শ্রীগুরু-প্রেমানন্দে নিতাই-গৌর-হরিবোল।।’’
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।’’
গৌরহরি-বোল, হরিবোল, হরিবোল, হরিবোল।।
‘‘শ্রীগুরু-প্রেমানন্দে নিতাই-গৌর-হরিবোল।।’’