ছিদামে লইয়া সঙ্গে বিপিনে বিহার রঙ্গে
আমি তখন দুয়ারে দাঁড়ায়ে।
মনে করি স্ঙ্গে যাই গুরুজনার ভয় পাই
আঁখি রৈল তুয়া পথ চেয়ে।।
রন্ধনশালাতে যাই তুয়া বন্ধু গুণ গাই
ধোঁয়ার ছলনা করি কান্দি।
যখন তোমার পড়ে মনে চাই বৃন্দাবন পানে
এলাইলে কেশ নাহি বান্ধি।।
মানিক নও মুকুতা নও যে গলায় পরিব হে
ফুল হইলে বেশ বনাইতাম।
নারী না করিতে বিধি তুয়া হেন গুণনিধি
দেশে দেশে লইয়া ফিরিতাম।।
অগুরু চন্দন হতেম,তুয়া অঙ্গে
লেপা যেতাম ঘামিলে পড়িতাম রাঙ্গা পায়।
গোবিন্দদাস কয় যত সব মনে হয়
বচনে কি তাহা কহা যায়।।