তোরা দেখ আসিয়া ললিতে, ঐ নাকি শ্যাম বাজায় বাঁশী কদমতলাতে। ধু
শ্যামের বাঁশীর সুর প্রাণ নিল মোর কেমনে থাকি ঘরেতে।।
কাল হইল সই বাঁশীর ধ্বনি ও সই ধৈর্য তা না মানে প্রাণী।
নারীর যৌবন লইয়া টানাটানি দাগ লাগাইলাম কুলেতে।।
শ্যামের অঙ্গে স্বর্ণমাখা ও তার কপালে তিলকের রেখা।
ও সে ভঙ্গিমাতে দিল দেখা রমণীর মন ভুলাইতে।।
প্রেম চিত্তে চৈতন্য হারা অধর চন্দ্র যায় না ধরা।
ও সে ভক্তের হাতে খাইছে ধরা প্রেম লাবণ্যের ডোরেতে।।
যে যাহারে সদায় ভাবে ও সই ঘরে বসিয়া তারে পাবে।
পাগল মিয়াধন বলে নিশ্চয়েতে দেখা হবে নিরলে।।