দৃঢ়তর বন্ধনেতে কাতর হয়ে শ্যাম।
(রাইএর) চরণ পানে চেয়ে দেখে
লেখা নিজ নাম।।
বন্ধন ঘুচায়ে হৈল আনন্দ অপারে।
ধরহ মুরলী মোর পূরহ অধরে।।
মুরলী পাইয়ে ধনী তাহে ফুক দিল।
কুটিল কৃষ্ণের বাঁশী তমু না বাজিল।।
তোমারে ভাঙ্গিব আজি চরণে দাবিয়ে।
দেখিব রাখেন কৃষ্ণ কেমন করিয়ে।।
এত বলি বাঁশী ধরি চরণে দাবিল।
রাধাচরণ পেয়ে বাঁশী আনন্দে বাজিল।।
রাধা চরণ তলে বাঁশী বাজে ঘনঘন।
গোবিন্দদাসিয়া হেরি আনন্দিত মন।।