বনেতে প্রবেশ হয়ে বাজায় মোহন বাঁশী।
বংশীধরের শ্রুতিমূলে প্রবেশিল আসি।।
শুনিয়া বাঁশীর গান নটবর শ্যাম।
চিত চমকিত হেরে সুবলের বয়ান।।
এ কি অপরূপ ভাই শুনিলাম শ্রবণে।
এমন বাঁশীর গানে হানিল মরমে।।
পুলকিত তনু মোর সম্বরিতে নারি।
যে জন বাজায় বাঁশী দাস হব তারি।।
সুবলের সঙ্গে লয়ে দ্রুতগতি চলে।
চাঁদকে বেড়িয়া সবে দোলে নীপমলে।।
তরাসিত হইয়ে শ্যাম দাঁড়াইয়ে চায়।
জগত মোহন রূপ পূর্ণানন্দ গায়।।