হরিয়া লৈ গেল জাতিকুল মদনের বাঁশী।। ধু
অখণ্ড মহিমা যার নাহিক তুলন। মারিয়া জীয়ায় বংশী না জানি কেমন।।
না হয় বংশীর ধ্বনি পূর্ণ কামশর। আলাপন করিতে মাত্র প্রাণি তেজে ঘর।।
অব্যর্থ কুসুম বাণ চিন্তান্তরে হানে। বংশীর বেশে নামে গোপিনী বান্ধি আনে।।
যার নাম বেদশাস্ত্র অক্ষরে না ধরে । পরম বংশীর সানে সে নাম নিঃস্বরে।।
সাহা কেয়ামদ্দিন গুরু বংশী নাদে বশ। আলি রাজা কহে বাঁশী অমূল্য পরশ।।