হরি হরি কি না হৈল নদীয়া নগরে।
কেশব ভারতী আসি কুলিশ পাড়িল গো
রসবতী পরাণের ঘরে।।ধ্রু।।
প্রিয় সহচরীগণে যে সাধ করিল মনে
সো সব স্বপন নাম ভেল।
গিরি পুরী ভারতী আসিয়া করিল যতি
আঁচলের রতন কাড়ি নেল।
নবীন বয়স বেশ কিবা সে চাঁচর কেশ
মুখে হাসি আছয়ে মিশাঞা।
আমরা পরের নারী পরাণ ধরিতে নারি
কেমনে বঞ্চিবে বিষ্ণুপ্রিয়া।।
সুরধনীতীরে তরু নন্দন হইল মরু
প্রাণ কাঁদে কেতকী দেখিয়া।
নদীয়া আনন্দে ছিল গোকুলের পারা হৈল
বাসুদেব মরয়ে ঝুরিয়া।।