“কে বলে আমার তুমি সে রাধার
তাহার দুখের দুখী।
করিয়া চাতুরী যাবে বুঝি হরি
রাধারে করিতে সুখী।।
বঁধু হে, তুমিত রাধার নাথ ।
তব ভারিভূরি ভাঙ্গিব মুরারি
রাখিব আপন সাথ।।”
এতেক বলিয়া করেতে ধরিয়া
চুম্বয়ে বদন-চাঁদে।
রসিক নাগর হইয়া ফাঁপর
পড়িল বিষম ফাঁদে।।
হেথা সুবদনী সখী সনে বাণী
কহয়ে কাতর-ভাষে ।
“নিশি পোহাইল পিয়া না আইল”
কহে দ্বিজ চণ্ডীদাসে।।