বাঁশীর সুরে যুবতীর মনহরা সখি গো কুলনাশা বাঁশীয় কি এই ধারা। ধু
আর সখি গো বিরহ বিচ্ছেদ আনলে নারীর মন সদায় পুড়ে আসব বইলে নিশি হইল সারা।।
না পুরিল মনের সাদ ঘরে সদায় পরিবাদ রাত্রদিন ননদী দেয় পাহারা ।
সখি গো যখন শয্যায় শুইয়া যাই বলে শুনি রাই রাই কর্ণপাতে হই যাই বুদ্ধিহারা।।
নিদ্রাভঙ্গ হইয়া গেলে কেবা কোথায় যায় গো চইলে নারীর মন হই যাই পারাবার।
সখি গো আমার বন্ধু রসের নাগড় থাকে সে পবনের ঘর প্রেম ফাঁদ বিনে না যায় ধরা।।
যে পাচ্ছে পিরিতের ফান্দ ঠেকেছে পূর্ণিমায়ের চান্দ
ফজল উদ্দিন কর্মভাব ছাড়া গো কুলনাশা।