রাধা মুখ চেয়ে উনমতা হয়ে
ইন্দুরেখা সহচরী।
কানুর উদেশে বিপিনে প্রবেশে
খোঁজে ইতি উতি করি।।
সখী কথি না দেখিতে পাই।
বনেতে বনেতে ভ্রমিতে ভ্রমিতে
রাধাকুণ্ড তীরে যাই।।
রহি তার তীরে চৌদিশে নেহারে
দেখে সখী হেন বেলে।
চূড়ার চন্দ্রিকা মোহন বংশিকা
ভাসে রাধাকুণ্ড জলে।।
তাহা নিরখিয়ে ব্যাকুল হইয়ে
আসি কহে ললিতারে।
শুনিয়া ললিতা হয় দুখান্বিতা
কহে দ্বিজ গদাধরে।।