রূপে যে দিয়াছে নয়ন, সে জেনেছে ব্রহ্মাণ্ড-মাঝে গুরুরূপে নিরঞ্জন।
জেনে শুনে সঁপেছে সে গুরুপদে দেহমন।
তার মন হয়েছে ফুলের জ্যোতি,মধুর রতি উপার্জন।
মধুর লোভে গুরু করে আত্মার সঙ্গে সম্মিলন।।
তার হৃদয় মাঝে গুরু রাজা, গুরু প্রজা সর্বক্ষণ।
পূজা ক’রে প্রাপ্তি করে নিত্য মধুর বৃন্দাবন।।
সে নিত্যসেবায় বর্ত থেকে করছে প্রেমের আস্বাদন।
সে যজ্ঞে অযোগ্য হ’য়ে অধীন পাঞ্জর যায় জীবন।।