(কোজাগরী পূর্ণিমা)
‘‘শ্রীগুরু-প্রেমানন্দে নিতাই-গৌর-হরিবোল।’’
‘‘ভজ নিতাই গৌর রাধে শ্যাম।
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।’’
‘‘ভজ নিতাই গৌর রাধে শ্যাম।
জপ হরে কৃষ্ণ হরে রাম।।’’
(১)
‘‘নীলাচলে গোররায়ে সঙ্গেতে নিতাই।
স্বরূপাদি রামরায় শ্রীবাস রামাই।।
মুরারি মুকুন্দ নরহরি গদাধর।
বাসুদের বক্রেশ্বর আদি সহচর।।
সঙ্কীর্ত্তনাবেশে রাত্রি দিন নাহি জানে।
কি ভাব উঠয়ে কভু না যায় কথনে।।
যখনে থাকয়ে প্রভু কাশীমিশ্রাবাসে।
নিরন্তর মগ্ন রহে রাধাভাবাবেশে।।
স্বরূপাদি রামরায়ে দেখি সখীবোধে।
ললিতা বিশাখা বলি সদাই সম্বোধে।।
কুটিলার ভয়ে যেন অন্তরে তরাস।
কদাপি নাহিক শুনি মুখে উচ্চভাষ।।
শ্যামের বিচ্ছেদ সদা হিয়া-মাঝে জাগে।
শ্যামগুণ আলাপন সদা ভাল লাগে।।
হেন ভাবে সদা প্রভুর বিবশ হৃদয়।
শারদীয় ঋতু আসি হইল উদয়।।
শারদীয় শুভ্র নিশায় চন্দিকা উজ্জ্বল।
প্রবাহিত সুরভিত বায়ু সুশীতল।।
নেহারি দ্বিগুণ উঠে ভাবের তরঙ্গ।
অবশ হইল মন প্রাণ সর্ব্ব অঙ্গ।।
দেখি সহচরগণ উৎকণ্ঠিত মন।
প্রভুর রক্ষণে সদা করে সুযতন।।’’
স্বরূপাদি রামরায় শ্রীবাস রামাই।।
মুরারি মুকুন্দ নরহরি গদাধর।
বাসুদের বক্রেশ্বর আদি সহচর।।
সঙ্কীর্ত্তনাবেশে রাত্রি দিন নাহি জানে।
কি ভাব উঠয়ে কভু না যায় কথনে।।
যখনে থাকয়ে প্রভু কাশীমিশ্রাবাসে।
নিরন্তর মগ্ন রহে রাধাভাবাবেশে।।
স্বরূপাদি রামরায়ে দেখি সখীবোধে।
ললিতা বিশাখা বলি সদাই সম্বোধে।।
কুটিলার ভয়ে যেন অন্তরে তরাস।
কদাপি নাহিক শুনি মুখে উচ্চভাষ।।
শ্যামের বিচ্ছেদ সদা হিয়া-মাঝে জাগে।
শ্যামগুণ আলাপন সদা ভাল লাগে।।
হেন ভাবে সদা প্রভুর বিবশ হৃদয়।
শারদীয় ঋতু আসি হইল উদয়।।
শারদীয় শুভ্র নিশায় চন্দিকা উজ্জ্বল।
প্রবাহিত সুরভিত বায়ু সুশীতল।।
নেহারি দ্বিগুণ উঠে ভাবের তরঙ্গ।
অবশ হইল মন প্রাণ সর্ব্ব অঙ্গ।।
দেখি সহচরগণ উৎকণ্ঠিত মন।
প্রভুর রক্ষণে সদা করে সুযতন।।’’