আমাদের দেশে সংস্কৃত কাব্যের যে ধারা সাধারণত প্রবাহিত হচ্ছিল কালক্রমে তা ক্ষীণ হয়ে পড়ে। সংস্কৃতে রচিত বৈষ্ণব সাহিত্যের কথা ছেড়ে দিলে ভট্টনারায়ণের বেনীসংহারেই বাংলার উল্লেযোগ্য নাটক, গোবর্ধনাচার্যের আর্যাসপ্তশতী, অভিনন্দের রামচরিত একমাত্র ঐতিহাসিক কাব্য। বাংলাদেশের কাব্যসাহিত্যের ধারা অন্যপথে প্রবাহিত হল মূলত সঙ্গীতের আমন্ত্রণ ও ধর্মশিক্ষার প্রয়োজনে। সংস্কৃত ভাষাকে অবলম্বন করে জয়দেবের গীতগোবিন্দ একাধারে ধর্ম, সঙ্গীত ও কাব্য সাহিত্যকে যুগপৎ যুগোচিত পুষ্টিপ্রদান...বিশদ...